online

We have 16 guests and no members online

About us

Articles

Cloud Computing

ক্লাউড কম্পিউটিং মানে সকল অ্যাপ্লিকেশন, ডাটা ক্লাইউড বা কেন্দ্রীয় সার্ভারে থাকবে। ব্যবহারকারী পিসি বা মোবাইল যেভাবেই হোক সরাসরি সেই সার্ভারে অ্যাকসেস করে তার তথ্য পেতে পারে। ক্লাউডের আরেকটা সুবিধা ওয়েব হোস্টিং এ। খরচ যত ততটুকুই পরিশোধ করতে হয় বলে ফিক্সড হোস্টিং এর চেয়ে ক্লাউড হোস্টিং বেশ সাশ্রয়ী।

সহজভাষায় বলা যায়, ধরুন আপনি এই মূহুর্তে বাহিরে আছেন, কোন একটি প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন ব্যবহার করা দরকার, ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে আপনি সহজেই এপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন। আর যতটুকু যতটুকু করেছেন ঐ অনুসারে আপনাকে মূল্য পরিশোধ করতে হবে। আবার অন্যভাবে বলা যায়, আপনার বিশাল কোম্পানি ! এখন সব এপ্লিকেশন বা সার্ভিসের যোগান দেয়া সম্ভব নয়। এসব সার্ভিসের জন্য প্রয়োজনীয় লোকবলসহ অনেক কিছুর খরচ বহন করতে হবে । সুতরাং এই সার্ভিসগুলো আপনি ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট পে করেই পেতে পারেন। তাতে আপনার অনেক খরচ বাঁচল।  আবার আপনার প্রতিষ্ঠানের কোন তথ্য নিরাপদে রাখা দরকার। এর জন্য আবার নিজস্ব সার্ভারে তথ্যগুলো রাখা অনেক খরচের ব্যাপার।  ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে প্রাইভেট ক্লাউডিং করে কোন ঝামেলা ছাড়াই তথ্যগুলো রেখে দিতে পারেন।

আসলে ক্লাউড মানে ব্যবহারকারীর কাছে শুধুমাত্র সার্ভারে কানেক্ট হওয়ার জন্য ব্যবস্থা থাকবে। সেটা হতে পারে ওয়াইফাই বা ওয়াইম্যাক্স যুক্ত মোবাইল বা পিসি। আর সার্ভারে ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে থাকবে একাধিক সিপিউ, ডিস্ক ইত্যাদি। সেই ডিস্কগুলোতে থাকবে ওএস আর অ্যাপ যা ব্যবহারকারী ব্যবহার করবে। এটাই ক্লাউড। মানে পিসি চালানোর সরকারী সবকিছু ক্লাউডে রেখে দুর থেকে ব্যবহার করাই ক্লাউড কম্পিউটিং ।

comments
Joomla SEO by AceSEF

Bangla Problem?

Like Our Page



Search

Thanks To